শনিবার, ২ মে, ২০২০

সাহসী বীরের গল্প-খোরশেদ আলম বাঁধন

 সাহসী বীরের গল্প

খোরশেদ আলম বাঁধন


আমি আছি সত্যের পথে
অন্যায়কে দেইনা প্রশ্রয়,
আমি চলি সাহস নিয়ে,
নিয়েছি খোদার আশ্রয়,
অন্যের দু:খে হই দুখী, 
অন্যের সুখে হই  সুখী, 
শয়তানকে আঘাত হেনে
হবোই সত্যমুখী।

বৃষ্টির দিনে - ফখর উদ্দিন মোবারক শাহ











বৃষ্টির দিনে 

 ফখর উদ্দিন মোবারক শাহ


দিনভর ঝরছে
টপটপ বৃষ্টি,
এ যে  নেয়ামত,
খোদার সৃষ্টি।

মাঠের শস্য,
কুমড়োর বাগান,
ফিরে পেল 
নতুন প্রাণ।

ভিজছে রাখাল,
ভিজছে গরু,
খোকা বসে
খাচ্ছে নাড়ু।

চাউল ভাজা,
ভাজা মটর,
খেতে মজা
লাগবে জবর।

ঝরছে বৃষ্টি
আউশ বনে,
থামছে বৃষ্টি
ক্ষণে ক্ষণে।

জোয়ার এল
বাউলা মনে,
মন লুকায়
সুরের টানে।

বৃষ্টি পরে- শাহ লা-রাইবা মিতু


বৃষ্টি পরে

শাহ লা-রাইবা মিতু


বৃষ্টি পরছে ঝমঝমিয়ে,
বইছে বাতাস শনশনিয়ে,
গাছপালা খাচ্ছে দোল,
ঝড়ে পরছে আমের বোল ,
বৃষ্টিতে ভিজে পাখির পাখা,
সূর্যটাকে যায়না দেখা।

বাংলা আমার প্রাণে গাঁথা- শাহ আলিফ লাম মীম

বাংলা আমার প্রাণে গাঁথা

শাহ আলিফ লাম মীম


বাংলা আমার মাতৃভাষা,
বাংলা রাষ্ট্রভাষা,
বাংলা আমার প্রাণের ভাষা,
বাংলায় কান্না-হাসা।
বাংলা আমার চিরসাথী,
বাংলা আমার ব্যাথার ব্যাথী
বাংলা আমার জান,
বাংলাতে গাই গান।
বাংলা আমার সুখ,
বাংলা আমার দুখ,
বাংলা আমার মায়ের কথা,
বাংলা আছে প্রাণে গাঁথা।

পোকা -শাহ লা-রাইবা মিতু

পোকা

শাহ লা-রাইবা মিতু


আলোতে ঝলমল করে পোকা,
আনন্দে মেতে ওঠে খোকা,
পোকারা ঘুরে বাতির চারদিকে,
কোথা হতে এলো পোকা ঝাঁকে  ঝাঁকে ?
উড়ে উড়ে যায় মরে নিচে যায় পরে
একি খেলা শুরু হলো আজ মোর ঘরে?

সন্ত্রাস - ফখর উদ্দিন মোবারক শাহ

সন্ত্রাস 

ফখর উদ্দিন মোবারক শাহ

সন্ত্রাস, সন্ত্রাস
চারদিকে হাহাকার,
খোকা তুমি যেওনা
দেয়ালের ওপার।
শিশুদের নেয় ধরে
ছিনতাইকারী,
স্কুল ছুটি হলে
ফিরো তাড়াতাড়ি।

বাপ্পী হল লাশ
খুন হল ডন,
ওদের ধরে নিয়ে
চেয়েছিল পণ।

বাতাসে ভাসে শোন
তৃষার নি:শ্বাস,
আজব মানুষদের  
কিসে বিশ্বাস?

সন্ত্রাস, সন্ত্রাস
চারদিকে হাহাকার,
খুনীদের উল্লাস,
নেইকি সুবিচার?
(2002 সালে ঢাকাদক্ষিণে লেখা)

ফুফু আসবে কবে - ফখর উদ্দিন মোবারক শাহ

ফুফু আসবে কবে

ফখর উদ্দিন মোবারক শাহ


ছোট খোকা বলে মাকে
অনেক দিনের পর ,
ফুফু মা যে আর এল না,
হলো কি তাঁর জ্বর?
মাগো আমার হলমি হলে
দাদার কাঁধে করে,
ঐ টিলাটি পাড়ি দিয়ে
যেতাম ফুফুর ঘরে।
ফুফুর বাড়ীর একটু দূরে 
কবিরাজের ঘর,
পাশ দিয়ে বইছে নদী,
নদীর বুকে চর।
ফজর নামাজ পড়ে দাদা
আমায় কাঁধে করে,
রাত পোহাবার একটু আগেই
পৌছঁত ফুফুর ঘরে।
পথচে’ বসে থাকতো ফুফু
উঠতো জেগে ভোরে,
কত আদর সোহাগ করে
নিত আমায় ক্রোড়ে।
ফুফু মোদের নিয়ে যেত
কবিরাজের বাড়ী,
দাদার কোলে উঠতে গেলে
নিত কোলে কাড়ি।
বিদায় বেলা পথের ধারে
থাকতো চেয়ে একা,
যত সময় আমার -দাদার
ছায়া যেত দেখা।
সপ্তা’ সপ্তা’ আসত ফুফু 
আমাদের এ বাড়ী,
কেমন করে এত দিন
রইল মোদের ছাড়ি?

মায়ের চোখে জল এসে যায়
কয় সেঁ আসল কথা-
তোমার ফুফু ঘুমায় সেথায়
দাদা ঘুমায় যেথা।

ঘুমায় দাদা ছাড়াবাড়ীর
কদম গাছের তলে,
ফুফুও কি মোদের ছেড়ে
লুকায় সেথায় ছলে!
মাগো বলো আসবে ফুফু 
কতদিনের পর,
মা কয়- তোমার ফুফু ঘুমিয়ে আছে
যেথায় আপন ঘর।

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

শরতের আহবান -ফাতেমা রহমান

আয় আয় সখা- সখি কে কোথায় আছিস তোরা। শুভ্র কাশেরা কানে কানে বলে মনে আছে যত দ্বন্দ্ব, গ্লানি সব এবার কর সারা। শরৎ এসেছে,শুভ্র সতেজ ...